Wednesday 14 October 2015

বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাস

বাংলাদেশ

বাংলাদেশ এর জন্ম হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মাসে ৫৬ হাজার বগ মাইলের অন্তরায়। যদিও দেশটার জন্ম হয়েছিল ছোট পরিশরে কিন্ত মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা ছিল চরম অবস্তায়,এদেশের মানুষ যত বেশি পায় হাতের কাছে তার চেয়ে বেশি আফছস করে না পাওয়ার কোন কিছুতেই তাই এদেশের মানুষের আশার কোন শেষ ছিল না,এমন কি এই ঐতিহাসিক চাওয়াতাই আমাদের বাংলাদেশের জন্য আশার প্রধান বাণী হয়ে গেছে বাংলাদেশের উন্নতির প্রথম ধাপ হিসেবে,এত আশা ছিল বলেই আজ কে বাংলাদেশ এই জায়গায় আস্তে পেরেছে।এক কথায় এদেশের মানুষেরা যেমন আশায় বুক বাধে ঠিক তেমনি এদেশের দায়িত্তে যারা থাকে বা ছিলেন তারা আপামর চেষ্টা করে যান এদেশের মানুশের মুখে হাসি ফুটাতে ।এটাই হচ্ছে আসল বাংলদেশ তথা বাঙ্গালিদের মুল শক্তি তা হল আশায় বুক বাধা,এতার অবশ্য একটা কার আছে,যে জাতি কেবল মায়ের ভাষার জন্য জীবন দিতে পারে তারা পারে না এমন কোন কাজ খুপ কম আছে,আমরা আশায় বুক বাধতে পারি এটাই বা কম কিসের ,কেননা আশাই তো জিবন উন্নতির প্রধান হাতিয়ার।

বাংলাদেশ টাইগার


                                                                                  

বাংলাদেশ ও ক্রিকেট 

 


বাংলাদেশ কে নিয়ে একটি সুচনা মুলক গা্ন


 আমরা বাঙ্গালীরা ক্ষুপ খেলা প্রিয় জাতি,আমরা খেলা টা কে খুব আপন ভাবি,যেখানে যে খেলা হবে আমরা দিনে দু মুঠো খেতে পারি আর না পারি আমরা সেই খেলার মাঠে যথা সময়ে উপস্থিত হব এটা আমরা করতে পারি এতে যদি আমাদের বাবা মা ৭ দিনের জন্যেও নাওয়া খাওয়া দিতে না চায় তারপরেও আমরা বাঙালি রা কুচ নেহি পরেগা বলে ছার দেই কেননা খেলা তো দেখতে পারছি আর কিছু লাগে না,পরে দেখা যায় আমাদের বাবা মা ঠিক আমাদের ডেকে খাইতে দেয় কেননা অই যে আগেও বলেছিলাম আমরা খেলা প্রিয় জাতি,আমাদের বাবা মা জানেই হাজার চেষ্টা করলেও আমাদের এটা থেকে বাইরে রাখতে পারবে না,হাটি হাটি পা পা করে আমরা অনেক খেলাই শিখে গেছি কিন্ত কোনটাই ভাল মত খেলতে পারি না তবে এমন কোন খেলা নাই আবার আমরা বাঙ্গালিতা পারি না,আল্লাহ আমাদের কে একটা ভাল মেধা দিয়েছেন আমরা আর কিছু না পারলেও সব কিছুর নকল টা ভাল মত করতে পারি টাই আমরা যে খেলাতাই আমাদের চক্ষের সামনে দেখি তার হুব হু টা কপি করে সেটা আমারা নিজের মত করে খেলাটা খেলি ।



বাংলাদেশ কে নিয়ে আসিফ ভাইয়ের সেই শিহরণ জাগানো গান




এর মধ্য থেকে ক্রিকেট খেলাটা মনের মধ্যে গেতে নিয়েছি,কিন্ত দেশ যখন তার আকগের গছাতে সদা বায়স্ত ঠিক তখন এই খেলাটা কে আমতা এত গভির ভাবে নিতে পারি নাই তত দিনে এই খেলা টি অনেক জনপ্রিয় সারা দুনিয়ায় লতারপরেও আমরা হাটি হাটি পা পা করে এগিয়ে এসেছি কিন্ত সেই সময়ে আমাদের পায়ের রলায় মাটি ছিল না আমাদের কে ছোট বাচ্চা বলে গালি দিত ,আমাদের সাথে কেউ খেলতে চাইত না,আবার আমাদের কে কেউ ডাকত না খেলার জন্য,কিন্ত তত দিনে এই খেলে টা বাঙ্গালিদের মনে ভিতর একটা আক্ত জায়গা করে নিয়েছে,যে জায়গায় মা মাটি কে আমরা জায়গা দিয়েছি ঠিক সেই জায়গায় এই খেলটা অবস্তান নিয়েছে্‌,বাংলাদেশ যেদিন খারাপ খেলত সেদিন বাংলাদেশ এর আপামর জনতা সারা দিন য্রন আকাশ পানে চেয়ে থেকে কি যেন বির বির করে বলত ঐ ক্রিকেট বিধাতা কে,কেউ হয়ত বা সারা দিন না খেয়ে,সেই খেলার চ্চিন্তায় সারা দিন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছে আরা মনের ভিতরে ল্রাই করেছে আজ পাই নি তো কি হয়েছে কাল তো পাবই ইনশাল্লাহ! কিন্ত আপামর জনতার আশা কখনই পুরন হইয় নি কেননা যখন বাংলাদেশ খেলাটা শুরু করেছিল বাংলাদেশ তখন একেবারেই নবিন একটা দল।সে সময়কার কথা যদি বলা হয় তাহলে পাকিস্তান,ইন্দিয়া,শ্রিলংকা,আফ্রিকা,ইংল্যান্ড,নিউজিল্যান্দ পরা শক্তি নামের দল ,এদের হাঁটুর বয়সেও আমরা হই নি ,তাই তাদের সাথে খেলে জেতা টা যেমন সোনার হরিন ছিল তার চেয়ে বেশি ছিল তাদের সাথে খেলতে পারা তা,কিন্তু আমরা যে,বাঙ্গালি জাতি কার কাচে হারতে আমরা পারি না,যেভাবে হয় হুক আমাদের জিত্তেও হবে,আমার এখনো মনে আছে,১৯৯৯ সালে আমরা যখন ৪দেশের চ্যাম্পিয়ান ট্রফি খেলতে যাই আমাদের সাতে খেলা পরেছিল ১৯৯২ সালে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান এবং অই সময়ের ত্রাস নামে পরিচিত পাকিস্তান তাদের কে আমরা যখন ৬২ রানে হারালাম তখন মাঠে যে অবস্তা টা হইয়েছিল ছিল তা ভাব্লে এখনো আমার গায়ের লম খারা হয়ে যায়,আমরা ১৯৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধ লাভ করে আনন্দ করতে পারি নাই কেন না তখন দেশে আহাজারি তাই ছিল কাছের মানুষ দের হারানর শোঁখে কিন্তু ১৯৯৯ সালে যেন আমরা আর একটা বড় কিছু লাভ করেছিলাম জার মুল্য আমাদের কাছে অনেক তাই আমরা ইওই টাইম এ পুরা এক সপ্তাহ ব্যাপি আনন্দ মিছিল করেছি





এই সেই ঐতিহাসিক সেরা ক্ষন,১৯৯৯ সালে পাকিস্তাঙ্কে হারানোর ফলে বাঙ্গালিরা সহ বিদেশিরাও মাঠে নেমেছিল




কেও বা মিষ্টি ছরাছরি আবার কেও বা আনন্দে আরর হারা কয়ে বাসায় এক মাসের জন্য ব্যান্ড পারতি আয়জন করে মানুশদের পেত ভিরে খাওয়াত ছে তা আমার এখন ও মনে আছে্‌,আর সেদিন মাঠে যে কি হয়েছিল যারা মাঠে ছিল তারাই কেবল আসল খবর তা জানত ,সে যে কি আনন্দ তা মনে হলে এখনো বাঙালি বলে ধন্য মনে করি নিজেকে। মানুশের ভালবাশা আর আমাদের জাতিয় বীর দের কারনেই আমাদের এ ই প্রানের খেলে তা আজ আমাদের কাছে এমঅন ভাবে ধরে দিয়ে ছে যে,এখন আমাদের দেখলেই বাইরের রাষ্ট্র ভয়ে কাপে,নতুবা আমাদের দেশে খেলতে আস্তে ছায় বনা কেননা তারা জনে যে,বাঙ্গালিরাই পারে এবং আরা পারে না এম্ন কোন কাজ নেই এই দ্যুনিয়ায়।আজ আমরা এই খেলাটার কারনেও মাথা উচু কএ দারাতে পারি সিব জায়গায়্‌,দিন যত যাবে ততই আমাদের রি খেলাটা আনাদের এই রিদ মাঝারে গেথে থাকবে হাজার হাজার বছ অর যুক যুক বছর।



বাংলাদেশের সেরা ক্ষন গুলোর মধ্যে অন্যরম একটি

No comments:

Post a Comment